মধু ও চিনি দিয়ে স্ক্রাব করলে কি ঠোঁট গোলাপি হয়
প্রিয় দর্শক মধু ও চিনি দিয়ে স্ক্রাব করলে কি ঠোঁট গোলাপি হয় এ সম্পর্কে হয়তো আপনি অনেক খোঁজাখুঁজি করেও সঠিক তথ্যটি খুঁজে পাচ্ছেন না । আজকে আমরা এ আর্টিকেলের মাধ্যমে এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করব যা আপনাকে মধু ও চিনি দিয়ে স্ক্রাব করলে কি ঠোঁট গোলাপী হয় এ বিষয়ে ধারণা দেবে। এ বিষয়ে জানতে হলে আপনাকে মনোযোগ সহকারে সমস্ত আর্টিকেলটি রইল।
প্রিয় দর্শক এখানে আমরা আরো বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট নিয়ে আলোচনা করছি তার মধ্যে মধু আর এলোভেরা মুখে দিলে কি হয়, মধু কি মুখের জন্য ভালো এবং মধু কত দ্রুত স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা করে উল্লেখযোগ্য। এরকম আরো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পেতে আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে দেখুন এবং করুন।
ভূমিকা
স্থায়ীভাবে ত্বকের যত্ন কে না নিতে চাই। স্থায়ীভাবে ত্বকের যত্ন নিতে হলে জানতে হবে আপনার ত্বকে কোনটি বেশি গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলবে। প্রায় বেশিরভাগ মানুষই মধু ব্যবহার করে অনেক ভালো উপকার পেয়েছে এবং নেতিবাচক কথাও বলেছে। চরণ আজকে জানা যাক মধুও চিনি দিয়ে সাবস্ক্রাইব করলে কি ঠোঁট গোলাপি হয় এবং মধু মুখের জন্য কিভাবে ব্যবহার করা উচিত।
মধু কি মুখের পক্ষে ভালো ?
মধু এমন একটি উপাদান যেটা ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধক এবং ত্বক উজ্জ্বলতা বাড়াতে সাহায্য করে। এতে রয়েছে ক্যালসিয়াম জিংক পটাশিয়াম লো ও ভিটামিন বি। মধু মুখের জন্য অবশ্যই একটি ভালো উপাদান। নিয়মিত ত্বক পরিষ্কার রাখতে মধু ব্যবহার করা যেতে পারে। নিয়মিত মধু ব্যবহারের ফলে ব্রণ দূর করা যায়।
অনেক সময় দেখা যায় অনেকে মুখের লোম নিয়ে অনেক বিরক্তিকর সময় কাটাই এর সাথে থাকে ব্ল্যাকহেডস ও । মুখের লোম ও ব্ল্যাকহেডস দূর করার জন্য মধু দারুনভাবে সাহায্য করে। মধু ত্বককে শুষ্ক থাকতে সাহায্য করে। এর ফলে ত্বক তেলতেলে থাকে না। এক্ষেত্রে মধু ব্যবহারের জন্য আপনাকে প্রথমে ত্বক কুসুম গরম পানি দিয়ে ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিতে হবে।
এরপর পরিমাণ মতো মধু তোকে ভালোভাবে মালিশ করতে হবে। এক মিনিট থেকে দুই মিনিট অপেক্ষা করে ধুয়ে ফেলতে হবে। এভাবে প্রতিদিন ত্বকের যত্নে মধু অবদান রাখতে পারে আপনার ত্বকে।
মধু কিসের সাথে মিশিয়ে মুখের জন্য ব্যবহার করা যায়?
আমরা প্রায় রোদে থাকার কারণে মুখের ওপর একটি ট্যান পড়ে যায় । এই ট্যান থেকে রক্ষা পেতে নিয়মিত মধু ব্যবহার করতে হবে।, মধু এমন একটি উপাদান যা ত্বক নরম রাখে এবং বলিরেখায় ও কালচে ভাব দূর করে । মধু কিভাবে বাসায় ব্যবহার করবেন তা নিজে বর্ণনা করা হলো-
ক্লিনজার হিসেবে মধুর ব্যবহার
রয়েছে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল, হিউমেকট্যান্ট এবং এন্টি ইনফ্লেমেটরি যা আপনার ত্বকে অনেক দিনের জমে থাকা ময়লা দূর করতে সাহায্য করে। ক্লিনজার হিসেবে ব্যবহার করলেও এটি আপনার ত্বকের ব্রণ ও রোদের কারণে জ্বালা ভাব প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।
রোদের তাপে কালো হওয়া থেকে বাঁচতে মধু আপনি মুখে, গলায় ও ঘাড়ে ব্যবহার করতে পারবেন। গরম পানি দিয়ে প্রতিটি স্থান ওয়াশ করার পর 10 থেকে 15 মিনিটের জন্য রেখে দিতে হবে। এরপর আবার গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে।
ফেসিয়াল হিসেবে মধুর ব্যবহার
মধুর ব্যবহার তো অনেক ভাবেই করা যায় তার মধ্যে ফেসিয়াল হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন আবার মধু ও চিনি দিয়ে সাবস্ক্রাইব করলে কি ঠোঁট গোলাপি হয় এটিও জানতে পারবেন। ত্বক পরিষ্কার করার জন্য প্রায় সকলেই ফেসিয়াল নিয়ে থাকে পার্লার থেকে। কিন্তু পার্লার চেয়েও ভালো পথে জানা থাকলে বাসায় বসেই নেওয়া যাবে ফেসিয়াল।
ফেসিয়ালের জন্য ভালো উপাদান হিসেবে কাজ করে মধু। মধু ত্বকের ওপেন পরস বন্ধ করতে সাহায্য করে তাই এটি ফেসিয়ালের উপাদান হিসেবে কাজ করে। ফেসিয়ালের জন্য দরকার শসা এবং মধু। শসার খোসা ছাড়িয়ে ভালো করে ইউরি বানিয়ে পিউরি ছেকে নিতে হবে রসের জন্য।
শসার সেই রস দিয়ে কিছু পরিমাণ মধু মিশিয়ে নিতে হবে। এরপর মিশ্রণটি কে ভালোভাবে মিশিয়ে নিতে হবে। তারপর ব্যবহার করার জন্য একটি তুলার প্যাড ব্যবহার করতে হবে। কিছুটা টোনারের মতন হবে সেই মিশ্রণটি। এবং আপনাকে টোনারের মতোই তোলার প্যাডের সাহায্যে আপনার ত্বকে লাগিয়ে নিতে হবে।
মধু ও কলার প্যাক
মধু কলার প্যাক সাধারণত ত্বকের কালচে ভাব দূর করতে সাহায্য করে। এই মিশ্রণটি লাগানোর জন্য আপনাকে কলাটিকে ভালো মতো মিশিয়ে নিয়ে এক টেবিল চামচ মধুর সঙ্গে একটি মিশ্রণ তৈরি করতে হবে। এবং এই মিশ্রণটি আপনার মুখে বিশ মিনিট মতো লাগিয়ে মেসেজ করতে হবে। তারপর হালকা গরম পানি দিয়ে নিলেই দেখবেন ত্বকের কালচে ভাবটা আস্তে আস্তে দূর হচ্ছে।
মধু ,গোলাপ জল ও হলুদের গুঁড়া
এই মিশ্রণটি সাধারণত ব্যবহার করা হয় ত্বক উজ্জ্বল রাখতে। এই মিশ্রণ তৈরি করার জন্য আপনাকে এক চামচ মধু, কয়েকফোঁটা গোলাপ জল এবং কিছু পরিমাণ হলুদের গোড়া একসঙ্গে মিশিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করে সে মিশ্রণটি ত্বকের লাগিয়ে রাখতে হবে। প্রায় ১৫ মিনিট লাগিয়ে রেখে গরম পানি দিয়ে ফেলতে হবে।
মধু ও লেবুর রস
প্রায় দেখা যায় মেয়েরা মধু ও লেবুর রস ব্যবহার করে ত্বক উজ্জ্বল রাখতে। এবং সব থেকে বেশি কাজ করে মধু। প্রায় দু তিন সপ্তাহ ব্যাবহার করলেই এর ফলাফল পাওয়া যায়। এই মিশ্রণটি তৈরি করতে আপনাকে নিতে হবে এক চামচ মধু এবং সঙ্গে এক চামচ লেবু রস। মিশ্রণটি তৈরি করার পর মুখে লাগিয়ে ২০ মিনিট মতো মুখে মেসেজ করতে হবে। এরপর 20 মিনিট মুখে রেখে দিতে হবে। তারপর হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে।
মধু ও টক দই
ব্যবহার করা হয় ত্বকের ব্রণ দূর করতে। এবং এটি বেশ কার্যকরীয়। মিশ্রণটি তৈরি করতে আপনাকে ব্যবহার করতে হবে এক টেবিল চামচ মধু এবং এক টেবিল চামচ টক দই। এরপর মিশ্রণটি তৈরি হয়ে গেলে বিশ মিনিট মতো মুখে লাগিয়ে রাখুন। তারপর হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। দেখবেন তবে তৈলাক্ত ভাব নেই বললেই চলে।
মধু ও পেঁপে
এই মিশ্রণটি সাধারণত ব্যবহার হয়ে থাকে বয়সের ছাপ দূর করতে। অনেকেই দেখা যায় বয়স না হতে বয়সে চাপ মুখে পড়ে যায় এক্ষেত্রে আপনি ব্যবহার করতে পারেন মধু ও পেঁপে এর মিশ্রণ। মিশ্রণটি তৈরি করতে লাগবে দুই থেকে তিন টুকরো পেঁপে রস এবং দুই থেকে তিন টেবিল চামচ মধু।
মিশ্রণটি অনেক ঘন হবে। এ ঘন মিশ্রণটি মুখে লাগিয়ে 15 মিনিট অপেক্ষা করুন। তারপর ১৫ মিনিট হয়ে গেলে মুখটি ভালো করে ধুয়ে ফেলুন। এই মিশ্রণটি যাতে শুষ্ক ত্বক তাদের জন্য অনেক উপকারী।
মধু ও দুধ
এ মিশ্রণটি সাধারণত ব্যবহার করা হয় ত্বক মশ্চারাইজার করতে। যাদের ত্বক অতিরিক্ত তৈলাক্ত তারা এই মিশ্রণটি প্রতি রাতে ঘুমানোর আগে ব্যবহার করতে পারে। এর ফলে ত্বক শুষ্ক ভব আসতে পারে। তৈরি করার জন্য ব্যবহার করতে হবে দুই টেবিল চামচ দুধ এবং দেড় চামচ মধু। এরপর মিশ্রণটি ভালোভাবে মুখের 10 থেকে 15 মিনিট লাগিয়ে রাখুন। সময় হয়ে গেলে হালকা গরম পানি দিয়ে ত্বকটি ধুয়ে ফেলুন।
মধু ও চিনি দিয়ে স্ক্রাব করলে কি ঠোঁট গোলাপি হয়?
আপনারা অনেকেই জানতে চান মধু ও চিনি দিয়ে স্ক্রাব করলে কি ঠোঁট গোলাপি হয়? এক্ষেত্রে উত্তরটি হবে হ্যাঁ হয়। মধু এমন একটি উপাদান যা শরীরের বিভিন্ন অংশের উপকারে আসে। প্রায় মানুষ বিভিন্ন কারণে ঠোঁটের রং কালো করে ফেলে। যেমন- ধূমপান, ঠিকঠাক যত্ন না নেওয়ার কারণে, এবং অনেক সময় আবহাওয়ার কারণেও কালচে হয়ে যায়।
এক্ষেত্রে আপনি মধু ব্যবহার করলে দ্রুত লাভ পাবেন। মধু এমন একটি প্রাকৃতিক উপাদান যা তখন জল থেকে শুরু করে ঠোঁটকে গোলাপি করতে সাহায্য করে। শরীরের বিভিন্ন অংশের সাহায্যে আসে। ভাব দূর করার জন্য টেনশন বা অতি চিন্তা না করে রাতে ঘুমানোর আগে সামান্য পরিমাণ মধু ঠোঁটে লাগিয়ে ঘুমিয়ে পড়ুন।
দুই থেকে তিন সপ্তাহ ব্যবহার করার পর আপনি নিজেই দেখতে পাবেন এর সুবিধা। আপনার ঠোঁটে কালচেভাব দূর হয়ে হালকা গোলাপি আকার ধারণ করতে শুরু করবে।
মধুর ও এলোভেরা মুখে দিলে কি হয়?
মধু এলোভেরার মধ্যে রয়েছে অ্যান্টি ইনফ্লামেটরি এবং এন্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান যার কারণে ত্বকের মধ্যে ব্রণের সমস্যা দূর করে। দুটি উপাদানে যেহেতু উজ্জলের কাজে ব্যবহার করা হয় সেহেতু উপাদান দুটিকে একটি মিশ্রণ বানিয়ে ত্বকে ব্যবহার করলে দারুন ফলাফল পাওয়া যেতে পারে। তবে অনেক সময় কারো কারো মধু বা অ্যালোভেরা দুটোর মধ্যে একটি সমস্যা থাকতেই পারে। এক্ষেত্রে আলাদা ব্যবহার করলেও কোন সমস্যা হয় না।
মধু কি কালো দাগ দূর করে?
মধু প্রায় কালো দাগ দূর করতে সাহায্য করে সেটা হোক ত্বক বা ঠোট। মধুয়াচুরি দিয়ে স্ক্রাব করলে কি ঠোঁট গোলাপি হয় সেটিও জানতে পারবেন। মধু কি কালো দাগ দূর করে এর মাধ্যমে। মধুর ত্বকের কালো দাগ দূর করতে দারুণভাবে সাহায্য করে। ত্বক, গলা বা হাত বা পা যেখানে আপনি মধু ব্যবহার করুন না কেন ভালো ফলাফল পাবেন।
মধু যেমন কালো দাগ দূর করতে সাহায্য করে তেমনি মধু ত্বকের অবাঞ্ছিত লোম এবং ব্ল্যাকহেডস স দূর করতে সাহায্য করে। এ ক্ষেত্রে আপনাকে ব্যবহার করতে হবে নিয়মিত এবং দুই থেকে তিন সপ্তাহ। ঠিক ওষুধ খাওয়ার মত ব্যবহার করতে হবে এই উপাদানটি। নিয়মিত ব্যবহার করলেই পাবেন দারুন ফলাফল এর জন্য আপনাকে বেশি কিছু আয়োজন করে ব্যবহার করতে হবে না।
ঘরে থাকার উপাদান দিয়েই আপনি আপনার ত্বকের কালো দাগ দূর করতে পারবেন। কি কি ব্যবহার করে মধুর সঙ্গে মিশিয়ে ত্বকে লাগাতে পারবেন তা ওপরে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। শুধুমাত্র এমনি মধু ব্যবহার করলেও অনেক ভালো উপকার দেয়। তবে কালো দাগ দূর করার সঙ্গে সঙ্গে তৈলাক্ত ভাব ও দূর করে এই মধু।
মধু কত দ্রুত স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা করে?
মধু আমার একটি উপাদান যা তা উজ্জ্বলতা বাড়ায়, ত্বকের তৈলাক্ত ভাব দূর করে, ত্বক নরম রাখে, বলিরেখা কমায় এবং কালচে ভাব দূর করে। এর সাথে মধু ও চিনি দিয়ে স্ক্রাব করলে কি ঠোঁট গোলাপি হয় এটিও সমাধান পাওয়া গেছে।
মধু উজ্জ্বল করার জন্য ব্যবহার করলে আপনাকে নিয়মিত দুই থেকে তিন সপ্তাহ ব্যবহার করতে হবে। এরপর আপনি কিছুদিনের মধ্যে ফলাফল পাবেন। এবং এর ফলাফল পাওয়ার পর আপনি দেখবেন আপনার ত্বক আগের থেকে কতটা উন্নতি হয়েছে।
মধু আপনাকে দুই থেকে তিন সপ্তাহ নিয়মিত ব্যবহার করার পর এবং ফলাফল পাওয়ার পর পরবর্তী সপ্তাহ থেকে, প্রতি সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন ব্যবহার করলে আপনি একটি গ্লাস স্কিন পেতে পারেন।
রাতারাতি মুখে তৈলাক্ত ভাব দূর করতে মধুর ব্যবহার
আগেও জেনেছি মুখের তলাক্ত ভাব দূর করতে মধুর অতুলনীয় আর কোন উপাদান নেই। এবং মধু তৈলাক্ত ছাড়াও ব্রণ, ব্ল্যাকহেডস, অবাঞ্ছিত লোম এবং গ্লাসস্কিনের মত একটি ত্বক দেয়। ঘরে বসে মধুর ফেস প্যাক বানিয়ে পিম্পলসহ ত্বকে অবাঞ্ছিত লোম দূর করতে ব্যবহার করা যায়। এটি ত্বকের পিম্পলের ব্রেক আউট কমাতে সাহায্য করে।
লেখকের মন্তব্য
মধু ও চিনি দিয়ে স্ক্রাব করলে কি ঠোঁট গোলাপি হয় এ সম্পর্কে আমরা জানলাম। এবং অবশ্যই মধু চিনি দিয়ে সাবস্ক্রাইব করলে রাতারাতি ঠোঁট গোলাপি হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি। ত্বক উজ্জ্বল করার জন্য আমরা অনেকগুলো উপায় জানলাম। এগুলো ব্যবহার করার সময় অবশ্যই সচেতন থাকতে হবে। অনেকের আবার এলার্জির প্রবলেম থাকতে পারে। এক্ষেত্রে সাবধান থাকতে হবে। এবং কোনো বিপরীত প্রতিক্রিয়া দেখা গেলে সঙ্গে সঙ্গে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
আমার আর্টিকেলটি যদি আপনার উপকারে আসে তাহলে অবশ্যই পরিচিত বন্ধুবান্ধবদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না। সবাই ভালো থাকবেন এবং দোয়া রাখবেন। নিয়মিত আমার ওয়েবসাইটটি ভিজিট করবেন যদি আমার আর্টিকেল গুলো আপনার পছন্দ হয়ে থাকে এবং আর্টিকেলের মধ্যে কোন ভুল হলে অবশ্যই কমেন্টের মাধ্যমে জানাবেন। ধন্যবাদ।
আমাদের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url